কম্পিউটারে বাংলা যুক্তবর্ণ বা যুক্তাক্ষর টাইপিং করে লেখার নিয়ম

যুক্তবর্ণ লেখার নিয়ম বা কম্পিউটারে বাংলা যুক্তবর্ণ লেখার নিয়ম জানাটা অত্যন্ত জরুরি। সময়ের সাথে সাথে মানুষের চিন্তাধারণার পরিবর্তন হয়েছে। যুগের সাথে সাথে মানুষের জীবনযাত্রার আধুনিক হয়েছে আগের তুলনায় অনেক গুণ বেশি। কম্পিউটার আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে অনেক সহজ করে তুলেছে। কাজের গতি বৃদ্ধি পেয়েছে আগের তুলনায় অনেক গুণ বেশি। 

তাই, যেকোনো ধরনের লেখালেখির কাজে মানুষ কম্পিউটারকে ব্যবহার করে। আগে কম্পিউটার শুধু ইংরেজি টাইপ করার জন্য ব্যবহার করা হতো। কিন্তুু সময়ের সাথে সাথে বাংলার ভাষা লেখালিখির পরিসর বেড়েছে। বাংলায় ব্লগ লেখার জন্য নতুন নতুন ক্ষেত্র তৈরি করা হয়েছে। তাই বাংলা লেখাকে সহজ বা আরো সুন্দর করে তুলতে আবিষ্কার হয়েছে বাংলা কি বোর্ডের।


কম্পিউটারে বাংলা লেখার জন্য বিজয় কী বোর্ড ইন্টারফেস বা বিজয় সফটওয়্যার ইনস্টল করা থাকতে হবে। সাধারণত এমএসওয়ার্ড বা অন্য কোন জায়গায় টাইপ করার সময় প্রথমে ইংরেজি মোড করা থাকে এবং ইংরেজি ফন্ট সেট করা থাকে। তাই টাইপ করার সময় এই ফাংশান পরিবর্তন করতে হয়। এই অবস্থা থেকে বাংলায় পরিবর্তন করতে হলে বাড়তি কিছু কাজ করে নিতে হয় অর্থাৎ বাংলা মোড় ও বাংলা ফন্ট সেট করে নিতে হবে।

বাংলা মোড়ে পরিবর্তন করতে হলে কীবোর্ড থেকে Ctrl+Alt+B কমান্ড দিতে হবে এবং বাংলা ফন্ট যেমন SutonnyMJ ফন্ট সেট করতে হবে।

পেজ সূচিপত্রঃ- কম্পিউটারে বাংলা যুক্তবর্ণ বা যুক্তাক্ষর টাইপিং করে লেখার নিয়ম ।

যুক্তবর্ণ লেখার নিয়ম 

চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় বাধ্যতামূলক করা হয়েছে ( বাংলা + ইংরেজি) টাইপিং। এছাড়াও অনলাইনে ব্লগিং কিংবা বিভিন্ন কাজে টাইপিং করতে গেলে বাংলা টাইপ করাটা বাধ্যতামূলক। তাই বাংলা টাইপিংয়ের ক্ষেত্রে যুক্তবর্ণ টাইপিং নিয়ে যারা সমস্যা আছেন তাদের জন্য আজকের আর্টিকেলটি সাজানো হয়েছে।

কম্পিউটারে বাংলা লেখার নিয়ম 

কম্পিউটারে বাংলা লেখার জনপ্রিয় ২টি সফটওয়্যার হলোঃ-

অভ্র ( ফ্রি)

বিজয় ( টাকা দিয়ে কিনতে হয়)

অভ্র কিবোর্ড কেন এত জনপ্রিয়

অভ্র কিবোর্ড হলো কম্পিউটার এই বাংলা লেখার একটি জনপ্রিয় সফটওয়্যার। ময়মনসিংহ মেডিকেলে পড়ুয়া ডাক্তার ও প্রোগ্রামার মেহেদী হাসান খান ২৬ শে মার্চ ২০০৩ সালে এই কিবোর্ড এর প্রাথমিকভাবে সংস্করণ করেন। অভ্র কিবোর্ড এর সবচাইতে বড় সুবিধা হলো আপনি কোন প্রকার বাংলা কিবোর্ড টাইপিং এর দক্ষতা ছাড়াই অনায়াসে অল্প সময়ে অধিক পরিমাণ বাংলা লেখা টাইপ করে ফেলতে পারবেন।

অফিসের সকল কার্যক্রমের জন্য বিজয় ৫২ কিবোর্ড ব্যবহার করা হয়। কিন্তু বিজয় বায়ান্ন কিবোর্ড অনেকটা নতুনদের জন্য কঠিন। বিজয় কিবোর্ড লেখার জন্য আপনাকে অনেক চর্চা করতে হয়। তাই বিকল্প হিসেবে অনেকেই অভ্র কিবোর্ড ব্যবহার করে অল্প সময়ে অধিক পরিমাণ বাংলা লেখা যায়। 

আরো পড়ুনঃ- ব্যাকলিংক কাকে বলে । কেন? ব্যাকলিংক কিভাবে তৈরি করবেন ।

আপনার যদি কম্পিউটারে কিবোর্ড এই ইংরেজি লেখার অভ্যাস থাকে তাহলে আপনি খুব সহজে ইংরেজি লেখা গুলোকে অভ্র কি বোর্ডে এর মাধ্যমে বাংলায় রূপান্তর করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে ইংরেজি কিবোর্ডটাকে ভালো করে মুখস্ত করে নিতে হবে। তবে আপনাকে আগে ইংরেজি কোনো অক্ষর বাংলা কোনো অক্ষর সেই সম্পর্কে অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে।

অভ্র কিবোর্ড কিভাবে ডাউনলোড করবেন

অভ্র কিবোর্ড কিভাবে হচ্ছে এমন একটি সফটওয়্যার যা সবার জন্য উন্মুক্ত, এটি আপনি সম্পূর্ণ ফ্রিতে ব্যবহার করতে পারবেন। অভ্র কি বোর্ড প্রথমে ডাউনলোড করতে হলে আপনাকে google গিয়ে সার্চ করতে হবে Avro keyboard লিখে অথবা আপনি চাইলেই অভ্র কি বোর্ড এর অরিজিনাল অফিসিয়াল ওয়েবসাইট Omicrolab এই গিয়ে আপনি অভ্র কিবোর্ড এর লেটেস্ট ভার্সন ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। 

আপনি অন্যান্য সফটওয়্যার এর মতো ডাউনলোড করে তারপর অভ্র কিবোর্ড ইনস্টল করে নিবেন। এরপর অভ্র কিবোর্ড ইনস্টল করার পর আপনার কম্পিউটারটি একবার বন্ধ করে তারপর পুনরায় চালু করবেন।

আরো পড়ুনঃ-  মহিলাদের ঘরে বসে আয় করার ২৫টি উপায়! মেয়েদের ঘরে বসে রোজগার করার উপায় ।

অভ্র ইনস্টল করার পরে উপরের ছবির মতো একটা Taskbar দেখতে পারবেন আপনার মনিটর স্কিনে।

Taskbar টি সাধারণত মনিটর স্কিনের উপরে হাতের ডান সাইডে থাকবে।

এবার কথা হলো অভ্র কিবোর্ড আপনি ইনস্টল করলেন, তারপর আপনি Taskbar ও খুঁজে পেলেন এবার বাংলা লিখবো কিভাবে? আপনার চিন্তা কিসের আমি তো আপনাদের সমস্যা সমাধান করতে আজকের আর্টিকেল লিখতেছি, আপনি শুধু মনোযোগ সহকারে আজকের আর্টিকেলটি পড়ে যাবেন।

অভ্র কিবোর্ড লেখার নিয়ম কানুন 

আপনাকে প্রথমে লেখালেখি শুরু করার আগে অভ্র কিবোর্ড এই বাংলা একটিভ করে নিতে হবে।

আপনি বাংলা একটিভ করার জন্য অভ্র taskbar এর ভিতরে ডিফল্ট ভাবে English লেখা দেখতে পাবেন। আপনাকে English লেখার উপর ক্লিক করে বাংলা করে নিতে হবে। নিচের ছবির মতো-

আবার আপনি চাইলে ভাষা পরিবর্তন করার জন্য অভ্র কিবোর্ড শর্টকার্ট Backspace এর উপরে F12 লেখা একটা key আছে, F12 তে চাপ দিলে সহজে ইংরেজি থেকে বাংলায় করা যায়। 

আবার আপনি যদি ইংরেজি কিবোর্ড নিয়ে আসতে চান তাহলে একইভাবে f12 তে চাপ দিয়ে ইংরেজি কিবোর্ড চলে আসতে পারেন। 

এইভাবে আপনি ইংরেজি থেকে বাংলায় অথবা বাংলা থেকে ইংরেজি করে যেকোনো জায়গায় লেখালেখি করতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ-  জুম্মা মোবারক স্ট্যাটাস, ম্যাসেজ, ছন্দ, উক্তি। জুম্মা মোবারক ক্যাপশন

আপনি যখন অভ্র কিবোর্ড ইংরেজি থেকে বাংলা রূপান্তর করবেন তখন অভ্র কিবোর্ড এর একটি ডিফল্ট সেটিংস আপনাকে আপনার লেখা শব্দের সাজেশন দেখাবে। যেটি আপনি কম্পিউটার স্ক্রিনে দেখতে পাবেন। 

আপনি কোনো শব্দ লেখার জন্য যখন কিবোর্ড চাপেন তখন সেই শব্দের কোনো অক্ষর চাপলেই আপনি সেখানে সেই শব্দের পূর্ণরূপ সাজেশন হিসেবে দেখতে পাবেন। নিচের ছবিতে আপনি যেমন দেখছেন। 

আপনি অভ্র কিবোর্ড দিয়ে লেখালেখি করার জন্য ইংরেজি কোন অক্ষরে বাংলা এটা আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে। নিচের ইমেজটা ফলো করলে আপনি ভালো ভাবে অভ্র কিবোর্ডের সাহায্যে বাংলা লিখতে পারবেন। 

বিজয় বাংলা লেখার নিয়ম কানুন 

কম্পিউটারে বাংলা লেখালিখির ক্ষেত্রে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বহুল ব্যবহৃত কিবোর্ড হলো বিজয়। ব্যক্তিগত কাজ হোক কিংবা কোন অফিসিয়াল কাজ হোক, বাংলা লেখালিখির ক্ষেত্রে সকলের প্রথম এবং প্রধান পছন্দ হলো বাংলা কিবোর্ড বিজয়। কম্পিউটারে আমরা বাংলা টাইপিংয়ের ক্ষেত্রে ব্যবহার করি বিজয় কিবোর্ড। 

আপনি যদি বাংলা টাইপিংয়ের ক্ষেত্রে কোনো কিবোর্ড খুঁজে থাকেন তাহলে আপনি নির্দ্বিধায় বেছে নিতে পারেন বিজয় কিবোর্ড। তবে আপনি কিবোর্ড কেনার আগে বাংলা অক্ষর দেখে কিনুন। 

আপনি কম্পিউটারে বাংলা বিজয় কিবোর্ড দিয়ে লেখার জন্য উপযুক্ত করে তুলতে হলে সবার আগে বিজয় কিবোর্ড ডাউনলোড করে তারপরে ইনস্টল করে নিতে হবে। 

আরো পড়ুনঃ- প্রফেশনাল ব্লগসাইট বানানোর নিয়ম। আয় করবেন যেভাবে। ফ্রি ওয়েবসাইট বানানোর নিয়ম 

আপনার যদি বিজয় সফটওয়্যারটি কম্পিউটারে ইনস্টল হয়ে যায় এবার আপনি কম্পিউটারে বিজয় কিবোর্ড সেট করে নিতে হবে। 

কিবোর্ডটিতে বাংলা লিখার জন্য বাংলা ফন্ট আপনাকে সেট করে নিতে হবে। 

আপনাকে বাংলা ফন্ট সেট করার জন্য কিবোর্ড Ctrl+Alt+B লিখে বাংলা ফন্ট চালু করতে হবে। আপনি কম্পিউটারে Ctrl+Alt+B টাইপ করলেই বাংলা ফন্ট SutonnyMJ আসবে। মূলত এইটি দিয়ে কম্পিউটারে এই বিজয় বাংলা টাইপ করা হয়ে থাকে। এছাড়াও আপনি অনলাইনে লেখার জন্য ইউনিকোড কিবোর্ড সেট করে নিতে হবে এই জন্য আপনাকে টাইপ করতে হবে Ctrl+Alt+V.

যুক্তবর্ণ লেখার নিয়ম বিজয় 

বিজয় কিবোর্ড ব্যবহার সহজ এবং সেই সাথে যুক্তবর্ণ লেখার নিয়ম বেশ সহজ বিধায় সকলের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে, এই বাংলা কিবোর্ডটি। আরো অনেক বাংলা কিবোর্ডসমূহ বাজারে রয়েছে সেই সকল কিবোর্ড এই বাংলা টাইপিং করা গেলেও যুক্তবর্ণ টাইপ করতে গেলে অনেক সমস্যায় পড়তে হয়। কিন্তু বিজয় কিবোর্ড সহজে এবং নির্ভেজাল ভাবে যুক্তবর্ণ টাইপ করা যায় বিধায় ছোট বড় সকলের প্রধান পছন্দ এই কিবোর্ড। 

আমরা যারা বাংলা টাইপ করি বা বাংলায় লেখালেখি করে তাদের অনেকেই যুক্তাক্ষর জনিত সমস্যা হয়। এই সমস্যা সমাধানের করার জন্য যুক্তাক্ষরগুলোর টাইপিং প্রণালী দেওয়া হলো। আপনাদের মধ্যে বাংলা টাইপিংয়ে যারা দূর্বল তাদের কাজে লাগবে।

  • ক্ত ( ক+ত) = J+G+k = রক্ত
  • ক্ষ ( ক+ষ) = J+G+( shift+N)=ক্ষয়
  • হ্ম ( হ+ম) = I+G+M= ব্রাহ্মণ
  • ক্ষ্ম ( ক+ষ+ম) = J+G ( shift+N) +G+M
  • জ্ঞ ( জ+ঞ) = U+G+( shift+I)= জ্ঞান 
  • ঞ্জ ( ঞ+জ) = ( shift+I) +G+U=ব্যঞ্জন
  • ঞ্চ ( ঞ+চ) = ( shift+I) +G+Y = কাঞ্চ
  • ব্ব ( ব+ব) = H+G+H = গহ্বর
  • ল্ল ( ল+ল) = ( Shift+V) + G + ( Shift+V = উল্ল্যেখযোগ্য
  • ত্ত ( ত+ত)  =  K+G+K = উত্তর 
  • ত্র (  ত+ র ) = k+Z = একতারা
  • ক্র ( ক+্র) = ক্রিকেট
  • ন্ত্র ( ন+ত+র) = মন্ত্র
  • দ্ধ ( দ+ধ ) = দগ্ধ
  • দ্ভ ( দ+ভ ) = উদ্ভব
  • ক্স ( ক+ স ) = রিক্স
  • ন্দ্র ( ন+দ+র-ফলা ) = নরেন্দ্র
  • ন্ধ ( ন+ধ ) = অন্ধ
  • ব্ধ ( ব+ ধ ) = স্তব্ধ
  • ভ্র ( ভ+ র-ফলা) = ভ্রমর
  • ভ্রু ( ভ+র-ফলা+ু ) = 
  • ম্ন ( ম+ন ) =
  • ল্কা ( ল+ক+) = উল্ক
  • শ্ম ( শ+ম) = শ্মামাম
  • ষ্ক ( ষ+ক ) = শুষ্ক
  • ষ্ঠ ( ষ+ঠ ) = কষ্ঠ
  • ষ্প ( ষ+প ) = বাষ্প
  • ষ্ফ ( ষ+ফ ) 
  • ষ্ট্র ( ষ+ট+ র-ফলা )
  • ষ্ণ ( ষ+ণ ) = উষ্ণতা
  • ষ্ম ( ষ+ম) 
  • স্থ ( স+থ ) = স্থান
  • স্ত্র ( স+ত+র-ফলা ) = স্ত্রী
  • স্ক্রু ( স+ক+র-ফলা+ু ) 
  • স্ক্র ( স+ক+র-ফলা ) =স্ক্রল
  • স্প্ল ( স+প+ল ) 
  • হৃ ( হ+ৃ ) = চিহৃ
  • স্ফ ( স+ফ ) = অস্ফালন
  • চ্ছ্ব ( চ+ছ+ব ) = সচ্ছ্বল
  • হ্ব ( হ+ব ) = আহ্বান
  • শ্ব ( শ+ ব ) = শ্বশুর
  • দ্ম ( দ+ম ) = পদ্ম
  • ট্ট ( ট+ট ) =  কট্টর
  • ক্ষ্ম ( ক+ষ+ম ) = 
  • হ্ণ ( হ+ণ ) = 
  • ব্ধ ( ব+ধ) =
  • ক্র ( ক+র-ফলা ) =
  • গদ্ধ ( গ+ ধ) =
  • ত্থ ( ত+থ ) = উত্থান
  • ত্ম ( ত+ম ) = মাতৃত্ম্যা
  • ক্ক (ক+ক ) =টেক্কা
  • ক্ট ( ক+ট ) =ডক্টর
  • ক্ট্র ( ক+ ট+ র-ফলা ) =অক্ট্রয়
  • ক্ত্র ( ক+ত+র-ফলা ) = বক্ত্র
  • ক্ব ( ক+ব ) = পক্ব
  • ক্ম ( ক+ম ) = রুক্মিণী
  • ক্য ( ক+ য-ফলা ) =বাক্য
  • ক্র ( ক+র-ফলা ) = চক্র
  • ক্ল ( ক+ল ) = ক্লান্তি
  • ক্ষ্ণ (ক+ষ+ণ ) = তীক্ষ্ণ
  • ক্ষ্ব ( ক+ষ+র ) = ইক্ষ্বাকু
  • ক্ষ্ম ( ক+ষ+ম ) = লক্ষ্মী
  • ক্ষ্ম্য ( ক+ষ+ম+য-ফলা ) = সৌক্ষ্ম্য
  • ক্ষ্য (ক+ষ+য-ফলা ) = লক্ষ্য
  • ক্স ( ক+স ) = বাক্স
  • খ্র ( খ+র-ফলা) = খ্রিস্টান
  • গ্ণ ( গ+ণ ) = রুগণ
  • গ্ধ ( গ+ধ ) = মুগ্ধ
  • গ্ব্য ( গ+ধ+য-ফলা) =বৈদগ্ধ্য
  • গ্ন ( গ+ন ) = ভগ্ন
  • গ্ন্য = গ+ন+য-ফলা = অগ্ন্যাস্ত্র
  • গ্ব = গ+ব = দিগ্বিজয়ের 
  • গ্ম = গ+ম = যুগ্ম
  • গ্য = গ+য-ফলা = ভাগ্য
  • গ্র = গ+র-ফলা= গ্রাম
  • গ্র্য = গ+র-ফরা+য-ফলা =  সামগ্র্য
  • গ্ল = গ+ল = গ্লানি
  • ঘ্ন = ঘ+ন কৃতঘ্ন 
  • ঘ্য = ঘ+য-ফলা = অশ্লাঘ্য
  • ঘ্র = ঘ+র-ফলা = ঘ্রাণ
  • ঙ্ক্য = ঙ+ক+য-ফলা =অঙ্ক্য
  • ঙ্ক্ষ = ঙ+ক+ষ= আকাঙ্ক্ষা 
  • ঙ্খ = ঙ+খ = শঙ্খ 
  • ঙ্গ = ঙ+গ= অঙ্গ 
  • ঙ্গ্য = ঙ+গ+য-ফলা = ব্যঙ্গ্যার্থ
  • ঙ্ঘ = ঙ+ঘ = সঙ্ঘ
  • ঙ্ঘ্য = ঙ+ঘ+য-ফলা 
  • ঙ্ঘ্র = ঙ+ঘ+র-ফলা = অঙ্ঘ্রি
  • ঙ্ম = ঙ+ম = বাঙ্ময়
  • চ্চ = চ+চ = বাচ্চা 
  • চ্ছ = চ+ছ = ইচ্ছা 
  • চ্ছ্ব = চ+ছ+ব = জলোচ্ছ্বাস 
  • চ্ছ্র = চ+ছ+র-ফলা = উচ্ছ্রায়
  • চ্ঞ = চ+ঞ = যাচ্ঞা
  • চৎ = চ+ য-ফলা =প্রাচ্য
  • জ্জ = জ+জ =বিপজ্জনক
  • জ্জ্ব = জ+জ+ব = উজ্জ্বল
  • জ্ঝ = জ+ঝ = কুজ্ঝটিকা
  • জ্ব = জ+ব = জ্বর
  • জ্য = জ+য-ফলা = রাজ্য
  • জ্র = জ+র-ফলা =বজ্র
  • ঞ্চ = ঞ+চ = অঞ্চল 
  • ঞ্ছ = ঞ+ছ = লাঞ্ছনা
  • ঞ্ঝ = ঞ+জ = কুঞ্জ
  • ঞ্ঝ = ঞ+ঝ =ঝঞ্ঝা
  • ট্ট = ট+ট=চট্টগ্রাম
  • ট্ব = ট+ব = খট্বা
  • ট্ম = ট+ম = কুট্মল
  • ট্য = ট+য-ফলা = নাট্য
  • ট্র = ট +র-ফলা = ট্রেন
  • ড্ড = ড+ড = আড্ডা
  • ড্ব = ড+ব = 
  • ড্য = ড+য-ফলা = জাড্য
  • ড্র = ড+র-ফলা = ড্রাম
  • ড়্গ = ড়+গ = খড়্গ
  • ঢ্য =ঢ +য-ফলা = ধনাঢ্য
  • ঢ্র = ঢ +র-ফলা = মেট্র
  • ণ্ট = ণ+ট = ঘণ্টা
  • ণ্ঠ = ণ+ঠ = কণ্ঠ
  • ণ্ড = ণ+ড = গণ্ডগোল 
  • ণ্ড্য = ণ+ ড +য-ফলা = পাণ্ড্য
  • ণ্ড্র = ণ + ড+র-ফলা = পুণ্ড্র
  • ণ্ঢ= ণ+ ঢ = ষণ্ঢ
  • ণ্ণ = ণ+ণ = বিষণ্ণ
  • ণ্ব = ণ + ব =  সহাণ্বীশ্বর
  • ণ্ম = ণ+ম = চিন্ময় 
  • ণ্য = ণ+য-ফলা = পণ্য 
  • ত্ত্ব = ত+ত+ব = সত্ত্ব
  • ত্ত্য = ত+ত + য-ফলা  = উত্ত্যক্ত
  • ত্থ = ত+থ = অশ্বত্থ
  • ত্ন = ত+ন = যত্ন
  • ত্ব = ত+ব = রাজত্ব 
  • ত্ম = ত+ম = আত্মা 
  • ত্ম্য = ত+ম+য-ফলা = দৌরাত্ম্য 
  • ত্য = ত+য-ফলা  = সত্য 
  • ত্র = ত+র-ফলা = ত্রিশ
  • ত্র্য = ত+য-ফলা = বৈচিত্র্য
  • ৎল = ত+ৎ = উৎসব 
  • থ্ব = থ+ ব = পৃথ্বী 
  • থ্য = থ+য-ফলা  = পথ্য
  • থ্র = থ + র-ফলা = থ্রি
  • দ্গ = দ+গ = উদ্গম 
  • দ্ঘ = দ+ঘ = উদ্ঘাটিত 
  • দ্দ =দ+দ = উদ্দেশ্য 
  • দ্দ্ব = দ+দ+ব = উদ্দ্বার 
  • দ্ধ = দ+ধ = রূদ্ধ 
  • দ্ব = দ+ব = বিদ্বান 
  • দ্ভ = দ+ভ = অদ্ভুত 
  • দ্ভ্র = দ+ভ+র-ফলা = উদ্ভ্রান্ত
  • দ্ম = দ+ ম = পদ্মা 
  • দ্য = দ+য-ফলা = বাদ্য
  • দ্র = দ+র-ফলা = রুদ্র 
  • দ্র্য = দ+র-ফলা = দারিদ্র্য 
  • ধ্ন = ধ+ন = অর্থগৃধ্নু
  • ধ্ব = ধ+ব = অধ্বনিমূলক 
  • ধ্ম = ধ+ম = উপর ধ্মা 
  • ধ্য = ধ+য-ফলা = আরাধ্য 
  • ধ্র = ধ+র-ফলা = ধ্রুব
  • ন্ট = ন+ট = প্যান্ট
  • ন্ট্র = ন+ ট+র-ফলা = আন্ট্রালিকা
  • ন্ঠ = ন+ঠ = লন্ঠন 
  • ন্ড = ন+ড = গন্ডার 
  • ন্ড্র = ন+ড+র-ফলা = হান্ড্রেড 
  • ন্ত = ন+ত = জীবন্ত 
  • ন্ত্ব = ন+ত+ব = সান্ত্বনা 
  • ন্ত্ব = ন + ত + ব; যেমন- সান্ত্বনা
  • ন্ত্য = ন + ত + য; যেমন- অন্ত্য
  • ন্ত্র = ন + ত + র; যেমন- মন্ত্র
  • ন্ত্র্য = ন + ত + র + য; যেমন- স্বাতন্ত্র্য
  • ন্থ = ন + থ; যেমন- গ্রন্থ
  • ন্থ্র = ন + থ + র; যেমন- অ্যান্থ্রাক্স
  • ন্দ = ন + দ; যেমন- ছন্দ
  • ন্দ্য = ন + দ + য; যেমন- অনিন্দ্য
  • ন্দ্ব = ন + দ + ব; যেমন- দ্বন্দ্ব
  • ন্দ্র = ন + দ + র; যেমন- কেন্দ্র
  • ন্ধ = ন + ধ; যেমন- অন্ধ
  • ন্ধ্য = ন + ধ + য; যেমন- বিন্ধ্য
  • ন্ধ্র = ন + ধ + র; যেমন- রন্ধ্র
  • ন্ন = ন + ন; যেমন- নবান্ন
  • ন্ব = ন + ব; যেমন- ধন্বন্তরি
  • ন্ম = ন + ম; যেমন- চিন্ময়
  • ন্য = ন + য; যেমন- ধন্য
  • প্ত = প + ত; যেমন- সুপ্ত
  • প্ন = প + ন; যেমন- স্বপ্ন
  • প্প = প + প; যেমন- ধাপ্পা
  • প্য = প + য; যেমন- প্রাপ্য
  • প্র = প + র; যেমন- ক্ষিপ্র
  • প্র্য = প + র + য; যেমন- প্র্যাকটিস
  • প্ল = প + ল; যেমন-আপ্লুত
  • প্স = প + স; যেমন- লিপ্সা
  • ফ্র = ফ + র; যেমন- ফ্রক, ফ্রিজ,
  • ব্জ = ব + জ; যেমন- ন্যুব্জ
  • ব্দ = ব + দ; যেমন- জব্দ
  • ব্ধ = ব + ধ; যেমন- লব্ধ
  • ব্ব = ব + ব; যেমন- ডাব্বা
  • ব্য = ব + য; যেমন- দাতব্য
  • ব্র = ব + র; যেমন- ব্রাহ্মণ
  • ব্ল = ব + ল; যেমন- ব্লাউজ
  • ভ্ব =ভ + ব; যেমন- ভ্বা
  • ভ্য = ভ + য; যেমন- সভ্য
  • ভ্র = ভ + র; যেমন- শুভ্র
  • ম্ন = ম + ন; যেমন- নিম্ন
  • ম্প = ম + প; যেমন- কম্প
  • ম্প্র = ম + প + র; যেমন- সম্প্রতি
  • ম্ফ = ম + ফ; যেমন- লম্ফ
  • ম্ব = ম + ব; যেমন- প্রতিবিম্ব
  • ম্ভ = ম + ভ; যেমন- দম্ভ
  • ম্ভ্র = ম + ভ + র; যেমন- সম্ভ্রম
  • ম্ম = ম + ম; যেমন- সম্মান
  • ম্য = ম + য; যেমন- গ্রাম্য
  • ম্র = ম + র; যেমন- নম্র
  • ম্ল = ম + ল; যেমন- অম্ল
  • য্য = য + য; যেমন- ন্যায্য
  • র্ক = র + ক; যেমন – তর্ক
  • র্ক্য = র + ক + য; যেমন- অতর্ক্য (তর্ক
  • দিয়ে যার সমাধান হয় না)
  • র্গ্য = র + গ + য; যেমন – বর্গ্য (বর্গসম্বন্ধীয়)
  • র্ঘ্য = র + ঘ + য; যেমন- দৈর্ঘ্য
  • র্চ্য = র + চ + য; যেমন- অর্চ্য (পূজনীয়)
  • র্জ্য = র + জ + য; যেমন- বর্জ্য
  • র্ণ্য = র + ণ + য; যেমন- বৈবর্ণ্য (বিবর্ণতা)
  • র্ত্য = র + ত + য; যেমন- মর্ত্য
  • র্থ্য = র + থ + য; যেমন- সামর্থ্য
  • র্ব্য = র + ব + য; যেমন- নৈর্ব্যক্তিক
  • র্ম্য = র + ম + য; যেমন- নৈষ্কর্ম্য
  • র্শ্য = র + শ + য; যেমন- অস্পর্শ্য
  • র্ষ্য = র + ষ + য; যেমন- ঔৎকর্ষ্য
  • র্হ্য = র + হ + য; যেমন- গর্হ্য
  • র্খ = র + খ; যেমন- মূর্খ
  • র্গ = র + গ; যেমন- দুর্গ
  • র্গ্র = র + গ + র; যেমন- দুর্গ্রহ, নির্গ্রন্হ
  • র্ঘ = র + ঘ; যেমন- দীর্ঘ
  • র্চ = র + চ; যেমন- অর্চনা
  • র্ছ = র + ছ; যেমন- মূর্ছনা
  • র্জ = র + জ; যেমন- অর্জন
  • র্ঝ = র + ঝ; যেমন- নির্ঝর
  • র্ণ = র + ণ; যেমন- বর্ণ
  • র্ত = র + ত; যেমন- ক্ষুধার্ত
  • র্ত্র = র + ত + র; যেমন- কর্ত্রী
  • র্থ = র + থ; যেমন- অর্থ
  • র্দ = র + দ; যেমন- নির্দয়
  • র্দ্ব = র + দ + ব; যেমন- নির্দ্বিধা
  • র্দ্র = র + দ + র; যেমন- আর্দ্র
  • র্ধ = র + ধ; যেমন- গোলার্ধ
  • র্ধ্ব = র + ধ + ব; যেমন- ঊর্ধ্ব
  • র্ন = র + ন; যেমন- দুর্নাম
  • র্প = র + প; যেমন- দর্প
  • র্ভ = র + ভ; যেমন- গর্ভ
  • র্ম = র + ম; যেমন- ধর্ম
  • র্য = র + য; যেমন- আর্য
  • র্ল = র + ল; যেমন- দুর্লভ
  • র্শ = র + শ; যেমন- স্পর্শ
  • র্শ্ব = র+ শ + ব; যেমন- পার্শ্ব
  • র্ষ = র + ষ; যেমন- ঘর্ষণ
  • র্স = র + স; যেমন- জার্সি, নার্স
  • ল্ক = ল + ক; যেমন- শুল্ক
  • ল্ক্য = ল + ক + য; যেমন- যাজ্ঞবল্ক্য
  • ল্গ = ল + গ; যেমন- বল্গা
  • ল্ট = ল + ট; যেমন- উল্টো
  • ল্ড = ল + ড; যেমন- ফিল্ডিং (মন্তব্য: এই
  • ল্প = ল + প; যেমন- বিকল্প
  • ল্ফ = ল + ফ; যেমন- গল্ফ (মন্তব্য: এই
  • ল্ব = ল + ব; যেমন- বিল্ব, বাল্ব
  • ল্ভ = ল + ভ; যেমন- প্রগল্ভ
  • ল্ম = ল + ম; যেমন- গুল্ম
  • ল্য = ল + য; যেমন- তারল্য
  • ল্ল = ল + ল; যেমন- উল্লাস
  • শ্চ = শ + চ; যেমন- পুনশ্চ
  • শ্ছ = শ + ছ; যেমন- শিরশ্ছেদ
  • শ্ন = শ + ন; যেমন- প্রশ্ন
  • শ্ব = শ + ব; যেমন- বিশ্ব
  • শ্ম = শ + ম; যেমন- জীবাশ্ম
  • শ্য = শ + য; যেমন- অবশ্য
  • শ্র = শ + র; যেমন- মিশ্র
  • শ্ল = শ + ল; যেমন- অশ্লীল
  • ষ্ক = ষ + ক; যেমন- শুষ্ক
  • ষ্ক্র = ষ + ক + র; যেমন- নিষ্ক্রিয়
  • ষ্ট = ষ + ট; যেমন- কষ্ট
  • ষ্ট্য = ষ + ট + য; যেমন- বৈশিষ্ট্য
  • ষ্ট্র = ষ + ট + র; যেমন- রাষ্ট্র
  • ষ্ঠ = ষ + ঠ; যেমন- শ্রেষ্ঠ
  • ষ্ঠ্য = ষ + ঠ + য; যেমন- নিষ্ঠ্যূত
  • ষ্ণ = ষ + ণ; যেমন- কৃষ্ণ
  • ষ্প = ষ + প; যেমন- নিষ্পাপ
  • ষ্প্র = ষ + প + র; যেমন- নিষ্প্রয়োজন
  • ষ্ফ = ষ + ফ; যেমন- নিষ্ফল
  • ষ্ব = ষ + ব; যেমন- মাতৃষ্বসা
  • ষ্ম = ষ + ম; যেমন- উষ্ম
  • ষ্য = ষ + য; যেমন- শিষ্য
  • স্ক = স + ক; যেমন- মনোস্কামনা
  • স্ক্র = স + ক্র; যেমন- ইস্ক্রু 
  • স্খ = স + খ; যেমন- স্খলন
  • স্ট = স + ট; যেমন- স্টেশন 
  • স্ফ = স + ফ; যেমন- আস্ফালন
  • স্ব = স + ব; যেমন- স্বর
  • স্ম = স + ম; যেমন- স্মরণ
  • স্য = স + য; যেমন- শস্য
  • স্র = স + র; যেমন- অজস্র
  • স্ল = স + ল; যেমন- স্লোগান
  • হ্ণ = হ + ণ; যেমন- অপরাহ্ণ
  • হ্ন = হ + ন; যেমন- চিহ্ন
  • হ্ব = হ + ব; যেমন- আহ্বান
  • হ্ম = হ + ম; যেমন- ব্রাহ্মণ
  • হ্য = হ + য; যেমন- বাহ্য
  • হ্র = হ + র; যেমন- হ্রদ
  • হ্ল = হ + ল; যেমন- আহ্লাদ

যুক্তবর্ণ লেখার নিয়ম অভ্র

আপনি চাইলে কম্পিউটারে টাইপিং করার ক্ষেত্রে অভ্র এবং বিজয় কি বোর্ড অনেক বেশি জনপ্রিয় । আবার আপনি চাইলে বিজয়ের পাশাপাশি অভ্র দিয়ে ও বাংলা টাইপিং করতে পারেন। সেক্ষেত্রে আগে আপনাকে আগে কম্পিউটারে অভ্র সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিতে হবে। তারপর আপনাকে সুইচ করে বেঁচে নিয়ে কম্পিউটারে টাইপিং করতে পারবেন। আপনি কীবোর্ড সুইচ করে কম্পিউটারে বাংলা টাইপ করতে পারবেন । আপনি অভ্র কিবোর্ডে মাধ্যমে অনেকটা নির্ভুল ভাবে বাংলা টাইপিং করতে পারবেন।

ক্ট = kT; যেমন: ডক্টর  
ক্ট্র = kTr; যেমন: অক্ট্রয়
ক্ত = kt; যেমন: রক্ত
ক্ত্র = ktr; যেমন: বক্ত্র
ক্ন = kn; যেমন: বাচক্নবী
ক্ব = kw; যেমন: পক্ব, ক্বণ
ক্ম = km; যেমন: রুক্মিণী
ক্য = kZ; যেমন: বাক্য
ক্র = kr; যেমন: চক্র
ক্ষ = kkh; যেমন: পক্ষ
ক্ষণ = kkhN;
ক্ষ্ম = kkhm; যেমন: লক্ষ্মী (kkhmi)
ক্ষ্ম্য = kkhmZ; যেমন: সৌক্ষ্ম্য
ক্ষ্য = kkhZ; যেমন: লক্ষ্য
ক্স = ks; যেমন: বাক্স
খ্য =khZ; যেমন: সখ্য
খ্র = khrr যেমন; যেমন: খ্রিস্টান
গ্‌ণ = g,,N; যেমন – রুগ্‌ণ
গ্ধ = gdho; যেমন: মুগ্ধ
গ্ধ্য = gdhZ; যেমন: বৈদগ্ধ্য
গ্ধ্র = g,,dhr; যেমন: দোগ্ধ্রী
গ্ন = gn; যেমন: ভগ্ন
গ্ন্য = gmZ; যেমন অগ্ন্য

 শেষ কথা

বাংলা টাইপিং এর ক্ষেত্রে যুক্তবর্ণ টাইপ করতে গেলে আপনাকে যে ঝামেলায় পড়তে হয়। আশা করি আজকের আর্টিকেলে আপনাদের আর কোন সমস্যা হবে না । যদি হয় আমাকে কমেন্ট করে জানাবেন আর আপনাদের বন্ধুমহলে শেয়ার করবেন । যদি আমার আর্টিকেলে ভুল হয় কমেন্টে জানাবেন । ধন্যবাদ ।








Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url