ব্যাকলিংক কাকে বলে । কেন? ব্যাকলিংক কিভাবে তৈরি করবেন ।

ব্যাকলিংক কি, ব্যাকলিংক কাকে বলে এবং ব্যাকলিংক কিভাবে তৈরি করবেন, ব্যাকলিংক কিভাবে পাওয়া যায়, এই ব্যাপারটা নিয়ে অনেক ব্লগাররাই আজ চিন্তিত। আপনার যদি একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট থাকে এবং আপনি যদি গুগল সার্চ ইঞ্জিন থেকে ফ্রি ভিজিটর নিয়ে আসতে চান তাহলে আপনাকে প্রচুর ব্যাকলিংক করতে হবে।

ব্যাকলিংক অপ পেইজ এসইও একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।  এসইও সেক্টরের সবচেয়ে পাওয়ারফুল টেকনিক হলো ব্যাকলিংক। ব্যাকলিংকের দ্বারা আপনার ব্লগসাইট গুগল সার্চ ইঞ্জিলে Ranking অনেক বেশি ভালো করে নিতে পারবেন। ব্লগসাইটের কোয়ালিটি ব্যাকলিংক যত বেশি বাড়বে আপনার ডোমেইন অর্থরিটি ও বেশি বাড়বে।

আপনার ব্লগসাইটের ডোমেইন অর্থরিটি যতবেশি ভালো হবে, তারচেয়ে বেশি গুগল আপনার লেখা আর্টিকেল তার সার্চ রেজাল্ট ভালো জায়গায় নিয়ে আসবে।


এতে করে আপনার ব্লগ সাইটে গুগল থেকে আসা আপনার ওয়েবসাইটে বা ব্লগে ভিজিটরের পরিমাণ অনেক বেড়ে যাবে।

তবে আপনি এটাও জেনে রাখবেন, ব্যাকলিংক এমন একটি সেক্টর। যদি আপনি সঠিক ভাবে ব্যাকলিংকের নিয়ম কানুন যদি অনুসরণ না করেন তাহলে আপনার ওয়েবসাইট একনিমেষেই নিচে চলে যাবে।

শুধু আপনার ওয়েবসাইট নিচে চলে যাবে না, গুগল সার্চইঞ্জিন থেকেই চিরতরে বিদায় নিয়ে চলে যাবে। যাকে এককথায় বলা যায় গুগল পেনাল্টি। 

কিভাবে ব্যাকলিংকের মাধ্যমে একটি ব্লগসাইটকে Rank করা যায়। এবং কিভাবে ব্যাংকলিংক করে একটি ওয়েবসাইটকে নিচে নামানো যায়। তাছাড়া এই ব্যাকলিংক বানানোর প্রক্রিয়া সবসময় চালিয়ে যেতে হবে ।

কিন্তু, আপনার মতোই অনেক ব্লগার আছে, যারা ব্যাকলিংক মানে কি এবং কিভাবে ব্যাকলিংক তৈরি করতে হয়, সে ব্যাপারে কেউ জানেনা।

আপনি এই সবকিছু সম্পর্কে জানতে পারবেন এই আর্টিকেল থেকে । তবে সেজন্য অবশ্যই আপনাকে সম্পূর্ণ আর্টিকেল মন দিয়ে ভালো করে বুঝে পড়তে হবে।

পেইজ সূচিপত্র

ব্যাকলিংক কাকে বলে?

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের পরিভাষায় ব্যাকলিংক বলতে বুঝায় অন্যের ব্লগ বা ওয়েবসাইটের সাথে নিজের ব্লগটির হাইপারলিংক তৈরি করা, যার মাধ্যমে উক্ত লিংক থেকে আপনার ব্লগে ভিজিটর আসার সম্ভাবনা তৈরি করে দেয়।

সহজভাবে বলতে গেলে, আমরা লিংক বিল্ডিংয়ের জন্য যেসব কাজ করা হয়ে থাকে তাকে আমরা বলতে পারি ব্যাকলিংক । যখন একটি ওয়েবসাইটকে অন্যান্য ওয়েবসাইট থেকে লিংক করা হয় । সেই লিংক করার পদ্ধতিকে বলা হয় ব্যাকলিংক।

আরো পড়ুনঃ- কিভাবে ব্লগার প্রফেশনালভাবে সেটিংস এবং কাস্টমাইজ করবেন।

এককথায় বলতে পারি, আপনি আপনার ডোমেইনটিকে আরো জনপ্রিয় করার জন্য অন্য আরেকটি ওয়েবসাইটের সাথে আপনার ওয়েবসাইটিকে যুক্ত করা।

ব্যাকলিংকের প্রকারভেদ

ব্যাকলিংক কে দুইটি ভাগে ভাগ করা  হয়ে থাকে।

  • ইন্টারন্যাল লিংক এবং
  • এক্সটারন্যাল লিংক

ইন্টারন্যাল লিংক

যখন আপনার নিজের ওয়েব পেইজের লিংক নিজের ব্লগসাইটের কোন একটি পোস্টের সাথে লিংক হবে তখন সেই লিংককে ইন্টারন্যাল ব্যাকলিংক বলা হয়ে থাকে। সহজভাবে যদি বলি, বেশি ভিজিটর আনার জন্য একটি পোস্টের মাঝে অন্য আরেকটি পোস্টের লিংক দেওয়া হয়। তার মানি হলো, যারা আপনার সাইটে পড়তে আসবে একটি আর্টিকেল পড়ার সাথে আরএকটি আর্টিকেল পড়তে পারবে এতে করে আপনার ওয়েবসাইটে বা ব্লগে ভিজিটর বাড়বে।

এক্সটারন্যাল লিংক

এক্সটারন্যাল লিংক মানে আপনি আপনার নিজের ওয়েবসাইট বা ব্লগ সাইটের কোন একটি আর্টিকেলের বা আপনার নিজের ওয়েবসাইটের URL লিংক অন্য আরেকটি ওয়েবসাইট অথবা ব্লগ সাইটের একটি আর্টিকেলের মাধ্যমে প্রচার করলেন। এটিকে এক্সটারন্যাল লিংক বলা হয়। 

আপনার ওয়েবসাইটে একটি পোস্ট করার পর সেই পোস্টের লিংক আরেকটি অন্য ওয়েবসাইটের পোস্ট করাকেই এক্সটারন্যাল লিংক বলে।

আরো পড়ুনঃ- প্রফেশনাল ব্লগসাইট বানানোর নিয়ম। আয় করবেন যেভাবে। ফ্রি ওয়েবসাইট বানানোর নিয়ম 

যেমনঃ- টেকইনফোআইটি বাংলা ফেসবুক পেইজে লাইক দিতে এই লিংকে ক্লিক করুন। আপনি বুঝতে চেষ্টা করুন উক্ত লিংকে ক্লিক করলে আপনি টেকইনফোআইটি বাংলা সাইট থেকে ফেসবুক পেইজে চলে যাওয়াকে এক্সটারন্যাল লিংক বলে। 

ব্যাকলিংক কত প্রকারের এবং কি কি?

ব্যাকলিংক দুই ধরণের হয়ে থাকে যথাঃ-

  • নোফলো ব্যাকলিংক ( No Follow Back link) 
  • ডুফলো ব্যাকলিংক (Do Follow Back link) 

নোফলো ব্যাকলিংক ( No Follow Back Link) 

নোফলো ব্যাকলিংক খুবই জনপ্রিয় এবং পরিচিত নাম এই লিংকের মাধ্যমে অন্যের ওয়েবসাইট থেকে আসা ব্যাকলিংক গুলিকে নোফলো ট্যাগ ব্যবহার করে থাকে, তখন সে ব্যাকলিংক গুলি নোফলো ব্যাকলিংক হিসেবে পরিণত হয় এই ধরনের লিংকের মাধ্যমে গুগল তাদের লিংক পাশ করে না। তাই ধরনের ব্যাকলিংক বিশেষ কাজের না।

< meta name= " robots" content ="nofollow"/>

< a href="http:// Techinfoitbangla.com"rel="nofollow">Fishing <a/>]

<a href="Techinfoitbangla.com"rel="nofollow "> Backlink </a>

ডুফলো ব্যাকলিংক ( Do follow Backlink) 

নোফলো এর সম্পূর্ণ বিপরীত হচ্ছে ডুফলো লিংক। যে লিংক দেওয়ার সময় সার্চ ইঞ্জিনকে বলে দেওয়া হয় যে তুমি এই এই লিংকটা কাউন্ট করে। আমার ওয়েবসাইটে এটাকে রেফারেন্স করছে। ফলে এসইও তে লিংক প্রাপ্ত ওয়েবসাইট র‍্যাক করে। এটাকে ডুফলো ব্যাকলিংক বা রেফারেন্স লিংক বলতে পারেন। তবে ডুফলো ব্যাকলিংকে এসইওতে অনেক কাজে আসে।

< a href=" techinfoitbangla.com"="Dofollow">Backlink </a>

ব্যাকলিংক কেন করা হয়? 

ব্যাকলিংক করার মূল উদ্দেশ্য হলো কোনো ওয়েবসাইটকে র‍্যাক প্রদান করা।

যদি আপনার কোনো ব্লগ বা ওয়েবসাইটের কোনো কন্টেন্টকে নির্দিষ্ট কোনো কিওয়ার্ড এই সার্চ ইঞ্জিনের উপরে এই নিয়ে আসতে চান। মূলত এই কাজের জন্য ব্যাকলিংক খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 

তবে কেন আপনার ওয়েবসাইটে ব্যাকলিংক প্রয়োজন। তার কারণগুলোকে আমি বিভিন্ন ভাগে ভাগ করে আমি আপনাদেরকে বলবো।

কিভাবে ব্যাকলিংক তৈরি করবেন?

ব্যাকলিংক তৈরি করার নিয়ম এমনিতে অনেক রয়েছে। আপনাকে ওয়েবসাইটের জন্য ব্যাকলিংক বানানোর সময় আপনাকে অনেক জিনিসের উপর খেয়াল রাখতে হবে।

আপনি লো কোয়ালিটি ও low domain authority থাকা ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক নিবেননা।

আপনি সবসময় চিন্তা করবেন, ভালো কোয়ালিটি ও ভালো ডোমেইন অর্থরিটি থাকা ব্লগসাইট গুলির থেকেই ব্যাকলিংক নিবেন।

আপনাকে একটা জিনিসের প্রতি সব সময় নজর রাখতে হবে, আপনি যদি একসাথে অনেকগুলি ব্যাকলিংক তৈরি করেন, গুগল আপনার ব্লগকে Spam হিসেবে ধরে নিতে পারে।

আরো পড়ুনঃ- ভিজিটর কি? কিভাবে আপনার ব্লগে ভিজিটর বাড়াবেন? তার উপায়।

এতে করে ব্লগসাইট গুগল সার্চের র‍্যাকং অনেক অনেক বেশি কমে যাবে। গুগলে আপনার ওয়েবসাইট চিরকালের জন্য গুগলের সার্চ ইঞ্জিন থেকে সরিয়ে দিতে পারে।

তাই, আপনি সবসময় ভালো Domain authority থাকা বা High quality এবং clean ওয়েবসাইট থেকেই আপনি ব্যাকলিংক বানানোর চেষ্টা করবেন। আপনি ওয়েবসাইটের অর্থরিটি চেক করার জন্য, এখানে যেতে পারবেন ( check website authority) 

ব্যাকলিংক বানানোর ৫টি নিয়ম 

আপনি নিচের উপায় গুলি ব্যবহার করে ব্যাকলিংক ব্যবহার করতে পারেন। আমার নিজের ব্লগের জন্য ব্যাকলিংক তৈরি করি।

Quora Question এবং  Answer সাইট

Quora এমন এক ওয়েবসাইট যেখানে প্রশ্ন এবং উত্তর দিতে পারবেন। আপনি নিজের দেওয়া উত্তরের সাথে আপনার ব্লগ ও ওয়েবসাইটের লিংক দিয়ে দিতে পারবেন। কোরা অনেক হাইকোয়ালিটির ওয়েবসাইট এবং জনপ্রিয় যার ডোমেইন অর্থরিটি হলো ৯৩ যেটা অনেক বেশি। 

কোরা থেকে আপনার ওয়েবসাইটের ব্যাকলিংক পাওয়াটা অনেক লাভজনক হবে। আপনার ব্লগে ডোমেইন অর্থরিটি বেড়ে যাবে। এবং গুগলের সার্চইঞ্জিনে প্রথমে চলে  আসবে। 

আপনার ব্লগের আর্টিকেলের সাথে জড়িত কোরাতে খুঁজে বের করে এবং তারপর সেই প্রশ্নের উত্তর দিয়ে তাতে নিজের আর্টিকেলের URL Link দিয়ে দিবেন।

Blog Commenting

Blog Commenting মাধ্যম ব্যবহার করে ব্যাকলিংক তৈরি করা সব থেকে সহজ উপায়। Blog Commenting মাধ্যমে আজ প্রায় প্রত্যেক ব্লগার ব্যবহার করেছেন। অনেক ব্লগার Commenting করে ব্যাকলিংক তৈরি করে। 

এখানে আপনাকে প্রথমে আপনার ব্লগের সাথে মিল রেখে ব্লগসাইট খুঁজে বের করবেন তারপর সেই ব্লগে গিয়ে তাদের আর্টিকেলটি পড়বেন এবং কমেন্ট করবেন। আপনি কমেন্ট করার পর আপনার ব্লগের লিংক বা আর্টিকেলের লিংক কমেন্টের সাথে যুক্ত করে দিবেন।

আবার অনেক ব্লগের ক্ষেত্রে, কমেন্ট করার সময় আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটের Address দেওয়ার কথা বলা হয়। যদি এমন হয় তাহলে আপনাকে নিজের ব্লগের URL দিয়ে দিবেন।

আরো পড়ুনঃ- ব্লগ কি। ব্লগ লিখে আয় করুন বিভিন্ন প্লাটফর্ম এর মাধ্যমে।

তারপর আপনার কমেন্ট জমা দেওয়ার পর, যখন সেই কমেন্ট সেই আর্টিকেলের কমেন্ট সেকশন এই দেখানো হবে, তখন আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য ব্যাকলিংক পেয়ে যাবেন। 

আপনি বিভিন্ন ব্লগের আর্টিকেলের নিচে থাকা কমেন্ট অপশন ব্যবহার করে আপনি ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারবেন।

মনেরাখবেন আপনি, "low quality " বা Spammy ওয়েবসাইট গুলিতে কখনো কমেন্ট করবেন না।

Free Comments Backlink Website list

Directory Submission Sits 

অনেক আগে থেকে ব্যাকলিংক বানানোর এই প্রক্রিয়া অনেক প্রচলিত ছিল। তবে, আজ এই অনেক কম লোকেরা ব্যবহার করছেন।

আপনি আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের URL Address বিভিন্ন Web directory website গুলিতে জমা করতে হয়। এটি ব্যবহার করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য ব্যাকলিংক করতে পারবেন। 

Web directory website গুলিতে, বিভিন্ন রকমের ওয়েবসাইটের তালিকা থাকে। বিভিন্ন ক্যাটাগরি হিসেবে আলাদা আলাদা ব্লগের link বা তাদের ওয়েবসাইটের বিবরণ দেওয়া থাকে।

আরো পড়ুনঃ- মহিলাদের ঘরে বসে আয় করার ২৫টি উপায়! মেয়েদের ঘরে বসে রোজগার করার উপায় ।

তাই এই ওয়েবডাইরেক্টরি থেকে আশা ব্যাকলিংক ভালো কোয়ালিটি পাওয়া অনেক কম থাকে।

যদি আপনি ভালো কোয়ালিটির ওয়েবডাইরেক্টরি ব্যবহার করেন, সেই ব্লগের কোয়ালিটি ভালো এবং Spam যুক্ত এবং PA অনেক বেশি তাহলে এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে High quality Backlink তৈরি করা ভালো।

High Quality web Directory সাইট গুলোর নাম নিচে দেওয়া হল। 

Do-Follow Backlink List (Only Post Submitted with Link)

    DA

https://socialbookmarkiseasy.info

14

https://www.seosubmitbookmark.com/

28

https://www.votetags.info

23

https://onlinewebmarks.com

27

https://publicbuysell.com

16

https://www.newsciti.com

25

https://www.bookmarkinbox.info

10

https://www.bookmarkset.com

10

https://www.bookmarkrush.com/

6

http://ttlink.com

73

https://list.ly/

77

https://www.bookmarktheme.com/

16

https://www.bookmarktheme.com

11

https://www.bookmarkwiki.com

27

https://www.bookmarkinghost.info/

27

https://www.bookmarks2u.com/

27

https://www.hotbookmarking.com

27

https://www.livewebmarks.com

25

https://www.openfaves.com

50

https://www.peoplebookmarks.com

20

http://prbookmarks.com

20

 Guest Posting 

Guest Posting একটি ওয়েবসাইটের জন্য ব্যাকলিংক বানানোর সবথেকে সেরা মাধ্যম এবং অনেক লাভজনক উপায় হিসেবে এখনো অনেক প্রচলিত আছে। 

আপনি গেস্ট পোস্টিং এর মাধ্যমে আপনি Contextual Backlink পেয়ে যাবেন। এবং সেই লিংকের কোয়ালিটি সেরা হবে।

গেস্ট পোস্টিং মানে হলো,  নিজের ব্লগের বিষয়ের সাথে জড়িত অন্যদের ব্লগে গিয়ে  কোন আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করাকে গেস্ট পোস্টিং বলা হয়।

আপনি অন্যদের ব্লগে আর্টিকেল লেখার সময় আপনি নিজের ব্লগের URL link দিয়ে আপনি সেই ব্লগের থেকে নিজের ব্লগে একটি ভালো কোয়ালিটির ব্যাকলিংক পেয়ে যাবেন। 

এই প্রক্রিয়াটি আপনার বেশি ব্যবহার করা দরকার নাই। মাসে তিন থেকে চারটা করলেই আপনি High Quality ব্লগে গেস্ট পোস্টিং করলেই হয়ে যাবে। 

 আরো পড়ুনঃ- ইন্টারনেট কি? ইন্টারনেটের আবিষ্কারক। ইন্টারনেটের ব্যবহারের সুবিধা অসুবিধা কি।

আপনি যে ব্লগে গেস্ট পোস্টিং করতে চাচ্ছেন, সেই ব্লগে DA এবং PA  অধিক থাকতে হবে, সেই ব্যাপারে আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে। 

তাছাড়া আপনি নিজের ব্লগের নিশ বা টপিক এর সাথে জড়িত ব্লগেই গেস্ট পোস্টিং করবেন। আপনি ব্লগ বা ওয়েবসাইটের মালিকের সাথে যোগাযোগ করে গেস্ট পোস্টিং এর জন্য আপনার অনুমতি নিতে হবে।

Social Networking site profile 

আপনার ওয়েবসাইটের জন্য হাইকোয়ালিটির ব্যাকলিংক পাওয়ার জন্য এই মাধ্যম অনেক কাজের।

আপনাকে কেবল কিছু পুপলার এবং ভালো  Social Networking website গুলিতে গিয়ে একাউন্ট তৈরি করতে হবে। 

একাউন্ট বানানোর সময় আপনাদের নিজের ওয়েবসাইটের লিংক দেওয়ার একটি অপশন  প্রায় প্রত্যেক Social media website গুলিতে থাকে।

যখন আপনারা বিভিন্ন Social media sites গুলোতে একাউন্ট তৈরি করেন যেমনঃ- YouTube, Facebook  এবং Twitter এর বানানো প্রোফাইলে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের লিংক দেন, তখন সেখান থেকেও আপনারা ব্যাকলিংক পেয়ে যান।

Free Profile backlink website list

আমি আপনাদেরকে শেয়ার করবো ১১০০ টি ফ্রি প্রোফাইল ব্যাকলিংক ওয়েবসাইটের এড্রেস। আপনারা চাইলে আমাদের দেওয়া এই ওয়েবসাইট গুলো থেকে প্রতিদিন আপনার ওয়েবসাইটের পোস্ট বা আপনার ওয়েবসাইটের URL এর ব্যাকলিংক করে নিতে পারেন। এই ওয়েবসাইটের লিংক অনেক ভালো এবং তাদের ডোমেইন অর্থরিটি ও ভালো ।

নিচে লিংক দেওয়া হলো ।

Profile Creation sites list in 2022

ভিজিটর পাওয়ার জন্য 

আপনার ওয়েবসাইটের জন্য যদি ব্যাকলিংক করেন। তাহলে আপনি অন্যান্য সুবিধার পাশাপাশি একটি সুবিধা পাবেন। আর সেই সুবিধা হলো আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য আলাদা কিছু ভিজিটর বৃদ্ধি করতে পারবেন। 

আমার এই আর্টিকেলে যদি ৫০০ জন্য ভিজিটর থাকে। সেক্ষেত্রে এই আর্টিকেলে যেসব এক্সটারনাল লিংক থাকবে। সেই লিংক থেকে যদি ১৫-২০ জন ক্লিক করে তারপরে আপনার ওয়েবসাইটে আসে তাহলে আপনি আরো ২০ জন ভিজিটর পেয়ে গেলেন। এইভাবে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর বৃদ্ধি পাবে। 

নোফলো এবং ডুফলো ব্যাকলিংকের পার্থক্য

যখন আপনি নোফলো ব্যাকলিংক এবং ডুফলো ব্যাকলিংক সম্পর্কে জানতে পারবেন। আপনার তখন মনে হবে যে, Do follow link থেকে যদি আমার লাভ হয় তাহলে আমি  No follow link কেন করবো?

এই চিন্তাধারা শুধু আপনার না বরং যারাই এই সেক্টরে নতুন আসে, তাদের সবার মনেই প্রশ্নটি আসে।

আবার এমন অনেকেই আছে, যারা ব্যাকলিংক সম্পর্কে একটু পড়াশোনা করে তারপর থেকে শুধুমাত্র Do follow link করতে থাকে।

এর মানে এই নয় যে, তার ওয়েবসাইটে শুধু Do follow Backlink আছে বলে তার ওয়েবসাইট দ্রুত র‍্যাক করবে।  এটা আপনাদের ভুল ধারণা। তাহলে চলুন বিষয়টি আপনাদের ক্লিয়ার করে বলি।

আপনি মনে করুন Do follow মানে হলো প্রশংসা করা এবং  No follow মানে হলো ঘৃণা করা। এখন আপনি একটু চিন্তা করে দেখুন, একটি মানুষকে সবাই প্রশংসা করবে? এটা কি সম্ভব? 

আরো পড়ুনঃ- নতুন করে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম। প্রফেশনাল ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম 

না এটা কখনই সম্ভব না। কারণ প্রশংসা এবং ঘৃণা এই দুইটির সমন্বয়ে একজনের আচার ব্যবহার বিবেচনা করা হয়ে থাকে।  ঠিক তেমনি যদি আপনার ওয়েবসাইটে শুধু ডুফলো ব্যাকলিংক করেন। তারমানে এই নয় যে, সার্চ ইঞ্জিন মনে করবে আপনার ব্লগ সাইট একেবারে ভালো।

যখন আপনি এসইও সেক্টরে কাজ করবেন। তখন আপনি সবকিছু ভুলে গেলেও একটা কথা অবশ্যই মাথায় রাখবেন। সার্চ ইঞ্জিনকে আপনি কখনো বোকা মনে করবেন না।

তাহলে আপনি এখন কি করবেন যে বিষয় নিয়ে ভাবছেন।

তবে হ্যাঁ। আপনি অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইটের জন্য Do follow Backlink করবেন। তবে আপনাকে একটা সময় মেইনটেইন করতে হবে। 

যেমন, আপনি ২০টা ডুফলো ব্যাকলিংক করার পর ১ টা বা দুইটা No follow ব্যাকলিংক করবেন। 

এককথায় বলা যায়, আপনাকে ব্যাকলিংক করার সময় অবশ্যই তার ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। 

ডুফলো করার পাশাপাশি আপনাকে নোফলো ব্যাকলিংক করতে হবে।

ব্যাকলিংক কার কাছ থেকে নিবেন?

আমি এই আর্টিকেলের শুরুতে একটা কথা বলেছিলাম যে, ব্যাকলিংক হলো এমন একটি এসইও টেকনিক। যার মাধ্যমে খুব সহজে কোন ওয়েবসাইটকে সার্চইঞ্জিনে র‍্যাক করা যায়। 

যদি আপনি ব্যাকলিংক করার গাইডলাইন গুলো সঠিক ভাবে অনুসরণ না করেন। তাহলে আপনার ওয়েবসাইট র‍্যাক করার পরিবর্তে আপনার ওয়েবসাইট Drown হয়ে যাবে। আবার গুগলে পেনাল্টি খাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে।

তবে আপনাদের প্রশ্ন হতে পারে কেনো আমি এইকথাগুলো বললাম এবং এই কথার মানি কি হতে পারে। 

আমি সব প্রশ্নের উত্তর পর্যায়ক্রমে দিবো। তবে আপনাকে এই কথা গুলো মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। যদি আপনি কোনো কিছু না পড়ে চলে যান তাহলে আপনি বিপদে পড়তে পারেন। তাতে আপনার অসুবিধা হবে। 

আমি যদি উদাহরণ হিসেবে গুগলের দিকে তাকায় তাহলে আপনি একটা বিষয় খেয়াল করবেন।

যখন আমরা গুগলে কোনো বিষয় নিয়ে সার্চ করি। তখন আমরা মনে মনে চিন্তা করি যেন সঠিক তথ্য পাই। ঠিক এইভাবে গুগলও চায় যে, গুগলে কেউ কোনো সার্চ করার পর যেন সেই ব্যক্তি একেবারে লিগ্যাল তথ্য গুলো পায়।

কিন্তু অপরদিকে ব্যাকলিংক হলো এমন একটি টেকনিক । যার মাধ্যমে কোনো ওয়েবসাইকে কৃত্রিমভাবে সার্চ ইঞ্জনে র‌্যাক করানো হয় । যা বেশি লিংক করা গুগল কখনো ভালো চোখে দেখে না । মনে রাখবেন আপনার জন্য এটা কিন্তু আপনার ওয়েবসাইটের জন্য নেগেটিভ সিগন্যাল।

এখন আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য প্রচুর পরিমাণ ব্যাকলিংক করে সার্চ েইঞ্জনের Top Position এই আসলেন । তারমানে এই নয় যে , গুগল আপনাকে ভালো চোখে দেখবে ।

বরং গুগল যখন এটা বুঝতে পারবে যে আপনি বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন  করে গুগলের সার্চ এলগোরিদমকে টক্বর দিয়ে আপনার সাইটকে র‌্যাক করিয়েছেন। তাহলে কিন্তু গুগল আপনার ওয়েবসাইট ব্যান্ড করিয়ে দিবে । তাই আপনি মনে রাখবেন, এসইও করার সময় আপনি যাই করেন না কেন সেই কাজ গুলো যেন একেবারে  রিয়েল মনে হয় । অন্যথায় বাঁশ ছাড়া আপনার কপালে আর কিছুই জুটবে না ।

এবার আমরা জানবো যে । আপনি যার কাছ থেকে ব্যাকলিংক নিবেন । তারমধ্যে এমন কি কি গুণ থাকতে হবে ।

কি কি দেখে ব্যাকলিংক তৈরি করবেন 

আমি তার আগে আপনাদেরকে বলছি যে, আপনি এসইও সেক্টরে যা কিছু করেন না কেন। আপনার কাজ গুলো যেন রিয়ালিটি মনে হয় । আপনি যখন এমন একটি ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক নিবেন। তখন সেই ওয়েবসাইটের বেশ কিছু বিষয় সম্পর্কে আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে । যেমনঃ-

অবশ্যই আপনি ভালোমানের ব্লগ থেকে ব্যাকলিংক ক্রিয়েট করবেন। যে সকল ব্লগের Domain Authority ও Page Authority ভালো সেই সকল ব্লগ হতে ব্যাকলিংক নেওয়ার চেষ্টা করবেন। 

আপনার বিষয়ের সাথে মিল নাই এমন ব্লগ থেকে ব্যাকলিংক নিয়ে কোন লাভ নাই । কাজেই আপনার ব্লগের নিশ এর সাথে মিল রয়েছে এমন ব্লগ থেকে ব্যাকলিংক তৈরি করবেন ।

আপনি সবসময় Do follow ব্যাকলিংক তৈরি করবেন।

বিজ্ঞাপনে মাধ্যমে ব্যাকলিংক তৈরি না করাটাই ভালো । কারণ স্প্যামিং হওয়ার সম্ভাবনা থাকে । ওয়েবসাইট এর ‍Spam score খুব সেনসিটিভ একটি বিষয় । আপনার জানা উচিত যে, যেসব ওয়েবসাইটের স্প্যাম স্কোর বেশি । সেই ওয়েবসাইট গুলো সার্চ ইঞ্জিনে তেমন একটা র‌্যাক করতে পারে না। 

  এখন আপনি এমন একটি ব্লগ সাইট থেকে ব্যাকলিংক নিলেন। যার Spam Score এর পরিমান অনেক বেশি। তখন আপনার ব্লগের স্প্যাম স্ক্রোরের সংখ্যা অনেক পরিমাণ বেড়ে যাবে। 

যেকোনো ব্লগের স্প্যাম স্কোর ১-৫ এর মধ্যে থাকা ভালো। আবার অনেক এসইও এক্সপার্টদের মত কোনো ব্লগ সাইটের Spam score সর্বোচ্চ ১০-১২ হলেও সেই ওয়েবসাইট বা ব্লগ থেকে ব্যাকলিংক নেওয়া যায়। 

এতে করে আপনার ব্লগের কোনো সমস্যা হবে না। আপনি স্প্যাম স্ক্রোর চেক করার জন্য এই টুল ব্যবহার করতে পারেন। ( স্প্যাম স্ক্রোর checker )

টাকা দিয়ে ব্যাকলিংক নেওয়ার ক্ষেত্রে আপনার ব্যাকলিংক প্রোভাইডারের সাথে ভালোভাবে কথা বলে নিবেন। তবে আমার মতে টাকা দিয়ে ব্যাকলিংক না নেওয়া ভালো। 

কার জন্য ব্যাকলিংক করবেন?

তাহলে চলুন এবার একটি গুরুত্বপূর্ণ টপিক নিয়ে আলোচনা করবো। আপনি যে ব্যাকলিংক নিবেন  সেটা কার জন্য নিবেন। সবার আগে আপনাকে এই বিষয়টা নিয়ে বুঝতে হবে।

সাধারণত দুইটি কারণে ব্যাকলিংক করা যায়ঃ-

  • ডোমেইনের জন্য 
  • কন্টেন্টের জন্য 

এই কথাটা শোনার পর আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে। তাইতো তাহলে আপনাকে এই বিষয়টা বুঝার আগে আপনাকে PA এবং  DA সম্পর্কে জানতে হবে। 

PA এর পূর্ণরূপ হলো Domain Authority. অর্থ্যাৎ একটি সার্চ ইঞ্জিনে আপনার ডোমেইন কতটুকু অর্থোরিটি গেইন করতে পেরেছেন। সেই অংশকে সংক্ষেপে বলতে পারি DA। 

 অপরদিকে PA এর পূর্ণরূপ  হলো,  Page Authority আপনার পেইজ কতটুকু অর্থোরিটি গেইন করতে পেরেছেন। সেই পরিমাণকে সংক্ষেপে বলতে পারি  PA। 

ডোমেইনের জন্য ব্যাকলিংক

যখন আপনি নতুন কোনো ব্লগসাইটে এসইও করবেন। তখন আপনাকে প্রথমে ডোমেইনের জন্য ব্যাকলিংক নিবেন। কারণ Domain হলো আপনার ব্লগের মূল কারণ বা মূল শেকড়। 

আর আপনি এই শেকড়কে যতোটাই  শক্ত করতে পারবেন ততোটাই ভালো। আপনার ব্লগ সাইট ততোটাই গুগলে র‍্যাক করবে।

আপনি কোনো একটি ডোমেইনকে আপনার ব্লগ সাইটকে যুক্ত করবেন। তখন আপনার ব্লগে হোমপেইজ থাকবে। মূলত সেই হবে আপনার ডোমেইনের মূল পরিচিতি। 

তাহলে আপনি নতুন অবস্থায় আপনাকে সেই হোমপেইজের জন্য ব্যাকলিংক করতে হবে। তাহলে আপনি ইতিমধ্যে জেনে গেছেন যে,  কোনো সার্চ ইঞ্জিনের Top position আসার জন্য Domain Authority বৃদ্ধি করা ছাড়া আর কোনো বিকল্প নাই। সেই জন্য আপনি হোমপেইজের জন্য ব্যাকলিংক করবেন। কারণ আপনাকে DA বৃদ্ধি করতে হবে। 

কন্টেন্টের জন্য  ব্যাকলিংক

কেন আপনাকে কন্টেন্টের জন্য ব্যাকলিংক নিতে হবে। সেই সম্পর্কে আমি উপরে আলোচনা করেছি এবং আপনাদেরকে PA সম্পর্কে বলেছি।

যদি আপনারা তা না পড়েন তাহলে আপনি PA সম্পর্কে জেনে আসুন। 

আপনি একটা নতুন পোস্ট পাবলিশ করলেন " ফ্রি ব্লগ সাইট বানানোর নিয়ম " এই কিওয়ার্ডে। এখন যদি আপনি গুগলে সার্চ করেন।

তাহলে আপনি দেখতে পারবেন আপনার কিওয়ার্ডে অনেক আর্টিকেল আগে ইতিমধ্যে পাবলিশ করা হয়ে গেছে। 

তাহলে তখন আপনার কি করা উচিত হবে। তাহলে আপনাকে তাদের সাথে প্রতিযোগিতা করে গুগলের প্রথমে পেইজে আসতে হবে। তাহলে কিভাবে আসবেন।

ঠিক এমন সময় আপনাকে আপনার সেই পোস্টের জন্য ব্যাকলিংক নিতে হবে। সেই পোস্টে যে পেইজ আছে। আপনাকে সেই পেইজে অর্থোরিটি বৃদ্ধি করতে হবে। যাকে এসইও এক্সপার্টরা সংক্ষেপে PA বলে থাকে।

কিভাবে ব্যাকলিংক নেওয়া যায় 

ব্যাকলিংক দুই ভাবে নেওয়া যায়ঃ-

  • টাকা দিয়ে ব্যাকলিংক নেওয়া যায় 
  • ফ্রি ব্যাকলিংক

ব্যাকলিংক নেওয়ার জন্য আপনাকে শুধুমাত্র এই দুইটি পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। এই পদ্ধতি গুলোর সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করবো। 

এমন অনেক ব্লগসাইট আছে যারা আপনাকে ব্যাকলিংক দেওয়ার জন্য বসে আছেন। তবে তাদের ওয়েবসাইট থেকে যদি আপনি ব্যাকলিংক নিতে চান।

তাহলে আপনাকে অনেক টাকা দিয়ে ব্যাকলিংক নিতে হবে। ব্যাকলিংক নেওয়ার পদ্ধতিকে বলা হয়,  paid Back link Service. 

তার বিপরীতে অনেক ব্লগ সাইট আছে। যাদের কাছ থেকে আপনি আপনার ইচ্ছামতো ব্যাকলিংক নিতে পারবেন। কিন্তুু তার জন্য আপনাকে কোন টাকা দিতে হবে না। আপনি গেস্ট পোস্ট করে অথবা কমেন্ট করে ব্যাকলিংক নিতে পারবেন। ব্যাকলিংক নেওয়ার পদ্ধতিকে বলা হয় Free Backlink service. 

ব্যাকলিংক কেন দরকার

  • সাইটের গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি করা
  • গুগল বা অন্যান্য সার্চ রেজাল্টে সবার আগে শো করা। 
  • সার্চ ইঞ্জিনে র‍্যাক পাওয়া 
  • সাইটে ভিজিটর বৃদ্ধি করা 

শেষ কথা

এই ছিলো ব্যাকলিংক নিয়ে আমার আর্টিকেল। আমি আশা করছি আর্টিকেল থেকে আপনি ব্যাকলিংক নিয়ে অনেক স্পস্ট ধারণা পেয়েছেন। ব্যাকলিংক তৈরি করার পাশাপাশি আপনি আপনার ওয়েবসাইটে কন্টেন্ট এর দিকে ভালো ভাবে নজর দিন। আমার মূল উদ্দেশ্য ছিলো যে ব্যাকলিংক কি এই বিষয়টি আপনাদেরকে ভালোভাবে বুঝিয়ে  দেওয়া। 

আর আপনি ব্যাকলিংক তৈরির সময় কোয়ালিটির দিকে নজর দিন। অযথা কমেন্টে স্প্যাম করা থেকে বিরত  থাকুন।

আজ এই পর্যান্ত ভুল হলে কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন ধন্যবাদ।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url