সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কাকে বলে। সার্চ ইঞ্জিনে ওয়েবসাইট র‍্যাক করার সহজ উপায়

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন ( SEO) খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় যখন আপনি একটি ওয়েবসাইট প্রকাশ করেন। ওয়েবসাইট প্রস্তুুত করার পর সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন ট্রাফিক। গুগল সবার জন্য ফ্রি-তে ট্রাফিক গ্রহণ করার ব্যবস্থা করে রেখেছে। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর মাধ্যমে যেকউ ফ্রি ট্রাফিক নিতে পারবেন নিজেদের ওয়েবসাইটে।

ইন্টারনেটে অনেক ধরণের ওয়েবসাইট রয়েছে। এবং সকল ওয়েবসাইট সার্চইঞ্জিন Rank করবার জন্য SEO করার দরকার হয়।

যদি আপনি একটি ওয়েবসাইট বানিয়ে, মানুষের সামনে তুলে ধরতে চান তাহলে অবশ্যই সেটি Google বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনে Rank করাতে হবে। এবং যেকোনো ধরণে ওয়েবসাইটকে র‍্যাক করানোর জন্য, ওয়েবসাইটটির প্রত্যেকটি জিনিসকে সার্চইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করার প্রয়োজন হয়।


ইন্টারনেটে কানেক্টেড থাকা কিংবা ইনফরমেশন ও প্রয়োজনীয় বিষয় জানতে সার্চইঞ্জিনের বিকল্প নাই। আবার যারা ডিজিটাল মার্কেটিং কিংবা অনলাইন প্লাটফর্ম কে কাজে লাগিয়ে নিজেদের ব্লগার বা ইউটিউব বার হিসেবে প্রতিষ্টিত করতে চান, তাদের জন্য সার্চইঞ্জিন সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। আমি আজকের পোস্টে সার্চইঞ্জিন সম্পর্কে আপনাদের জানাবো। 

পোস্ট সূচিপত্রঃ

সার্চইঞ্জিন অপটিমাইজেশন 

বর্তমানে ইন্টারনেটের যুগে সার্চইঞ্জিনের গুরুত্ব অপরিসীম। কোন ওয়েবসাইটকে সার্চইঞ্জিনের প্রথম পেইজে নিয়ে আসার যে প্রক্রিয়া তাকে সার্চইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বলে।

Google, Yahoo, Bing, Ask ইত্যাদি হলো সার্চইঞ্জিনের উদাহরণ। ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি শক্তিশালি হাতিয়ার হলো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। সুনির্দিষ্ট কিছু প্রক্রিয়া অবলম্বন করলে সহজেই একটি ওয়েবসাইটকে সার্চইঞ্জিনের প্রথম পেইজে নিয়ে আসা যায়। সেজন্য কোনো অর্থ সার্চইঞ্জিনকে প্রদান করতে হয় না। তবে আমাদের মানতে হবে প্রত্যেকটির সার্চইঞ্জিনের কিছু এলগরিদম বা বিধিবিধান আছে। সেই এলগোরিদম গুলো মেনে চললে সার্চইঞ্জিনের প্রথম দিকে আসা সম্ভব হয়। 

আরো পড়ুনঃ বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম-কন্টেন্ট লিখে টাকা ইনকাম করার উপায় 

আপনারা যারা ব্লগিং পোর্টালসহ বিভিন্ন ধরণের ওয়েবসাইট বিশেষ করে বর্তমানে যারা অনলাইনে ই-কমার্স ব্যবসায় করেন তাদের জন্য সার্চইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের কোনো বিকল্প নাই। আপনার ই-কমার্স বা যকোনো ওয়েবসাইটের সাইটের ডিজিটাল মার্কেটিং করতে হলে আপনাকে সার্চইঞ্জিন অপটিমাইজেশন অর্থাৎ এসইও করতে হবে।

সার্চইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর মাধ্যমে কোন নির্দিষ্ট, ওয়েবসাইট, targeted audience পর্যান্ত নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়।  সার্চইঞ্জিনের আপনার ওয়েবসাইটটি কোথায় র‍্যাক করবে, এটি আপনার ওয়েবসাইটের SEO এর উপর নির্ভর করে। যদি আপনার ওয়েবসাইটকে একটি নির্দিষ্ট কি ওয়ার্ডের উপর র‍্যাক করতে হলে আপনাকে এসইও করতে হবে। আসা করি এতক্ষণে জানতে পেরেছেন সার্চইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কি এবং  কেন প্রয়োজন।

সার্চইঞ্জিনে ওয়েবসাইট র‍্যাক করার সহজ উপায় 

  • SEO করতে হবে।
  • আপনার ওয়েবসাইটে কোয়ালিটিপূর্ণ কনটেন্ট রাখতে হবে। 
  • কোনো কপিরাইট যেন না থাকে সে দিকে খেয়াল রেখে কনটেন্ট তৈরি করতে হবে।
  • আপনার প্রতিদ্বন্ধী ওয়েবসাইট কোন কোন সোর্স থেকে ব্যাকলিংক নেয় সেদিকে লক্ষ্য রাখুন।
  • আপনার ওয়েব সাইটের কী-ওয়ার্ড গুগলে সার্চইঞ্জিনে সার্চ করুন। প্রথমে যে ওয়েবসাইট এসেছে তার সকল তথ্য আপনার নজরে রাখুন।
  • আপনার ওয়েবসাইটের জন্য বিভিন্ন অর্থরিটি ওয়েব সাইট থেকে ব্যাকলিংক নিতে হবে।
  • আপনার সঠিক কী-ওয়ার্ডটি গুগলে এ সার্চ করার পর আপনি অনেকগুলো পেইজ পাবেন, সেখানে ব্যাকলিংক পাবেন সেই ব্যাকলিংক গুলোর একটি তালিকা করে রাখুন।
  • আপনি যে ব্যাকলিংক গুলোর তালিকা তৈরি  করেছেন সেগুলো থেকে দেখে নিন কোন ব্যাকলিংক গুলো অথরিটি সাইট থেকে এসেছে। 
  • এখন আপনাকে কাজ করতে হবে।  আপনাকে এখন তাদের ওয়েবসাইটের সকল তথ্য বের করতে হবে। আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে তাদের ওয়েবসাইটে এমন কি জিনিস আছে যা আমার ওয়েবসাইটে নাই। যদি থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাকেও সেই বিষয় গুলো পূরণ করে ফেলতে হবে।
  • আপনার ওয়েবসাইটে কনটেন্ট সাইজ মিনিমাম ৫০০ থেকে ১২০০ ওয়ার্ডের মধ্যে রাখতে হবে। ১২০০ এর বেশি হলে কোন সমস্যা নাই।
  • আপনার ওয়েবসাইটে কনটেন্ট এর প্রতিটা বিষয় বিস্তারিত থাকতে হবে যেন ভিজিটর সহজে বুঝতে পারে।
  • আপনার ওয়েবসাইটে কনটেন্ট যদি ভিডিও বা ইমেজ হয় তাহলে সাউন্ড এবং ভিডিও গ্রাফিক্স এ-গ্রেড হতে হবে।
  • আপনার কী-ওয়ার্ড সার্চে যে সাইটগুলো ১ম থেকে দশম স্থানে আসে সবগুলো ক্ষেত্রে আপনি একই কাজ গুলো করুন।
  • সে সকল পোস্ট করলে লিংক পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে সেরকম পোস্ট পাবলিশ করার চেষ্টা করুন।
  • আপনি কী-ওয়ার্ডগুল নির্বাচন করেছে এইবার সেইগুলা গুগলে সার্চ করুন। যে পেইজ এবং আর্টিকেলগুলো পেয়েছেন এইবার সেইগুলা ব্যাকলিংক সংখ্যা অনুযায়ী একটা লিস্ট করুণ।
  • এইবার আপনার কাজ হলো আর্টিকেল সবগুলো পড়ে পর্যবেক্ষণ করা, এইবার আপনাকে জানতে হবে কোন আর্টিকেল সবচেয়ে বেশি ব্যাকলিংক পেয়েছে এবং সেই ব্যাকলিংক গুলো লিস্ট করা।
  • এইবার আপনাকে ওয়েবসাইটের আর্টিকেল লিখুন। আপনি যা যা বের করেছেন সব কিছু নিয়ে বসুন এবং আপনার প্রতিযোগী থেকে ভালো আর্টিকেল লিখুন। সেই মোতাবেক আর্টিকেল তৈরি গেলে আপনার কাজ হলো প্রতিযোগীর আর্টিকেল থেকে পাওয়া ব্যাকলিংক গুলো কাছে পৌঁছানো। এভাবেই আপনি খুব সহজেই  ব্যাকলিংক এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট র‍্যাক করাতে পারবেন।

On Page SEO সার্চইঞ্জিন অপটিমাইজেশন 

আপনার ওয়েবসাইটের আর্টিকেল, কনটেন্ট বা তথ্যসমূহ সার্চইঞ্জিনের জন্য এসইও করার নামই হচ্ছে অন পেইজ এসইও। এর প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে একটি ওয়েবসাইটের গঠন, থিম, ইউআরএল স্টাকচার, আর্টিকেল, অডিও, ভিডিও এবং ছবি প্রভৃতি এমনভাবে সুবিন্যস্ত করা যাতে করে সার্চইঞ্জিন ক্রাউলার যথা গুগল বুট এর পক্ষে খুঁজে বের করাও স্ক্যান বা পরীক্ষা করা সাহায়ক হয়ে  উঠে।

আরো পড়ুনঃ ২০২২ সালে নগদ একাউন্ট খোলার নিয়ম - মোবাইলে নগদ একাউন্ট খোলার পদ্ধতি

আরো বলা যায়, অন পেইজ এসইও হলো আপনার ওয়েবসাইটের জন্য যে কনটেন্ট গুলো তৈরি করবেন তা হতে হবে কোয়ালিটিপূর্ণ কনটেন্ট যার মাধ্যমে গুগল বুঝবে যে আপনার কনটেন্ট কতটা ভালো কোয়ালিটিপূর্ণ যদি খারাপ কোয়ালিটির হয় তা হলে আপনার ওয়েবসাইট গুগলে র‍্যাক করবে না।

তাই আপনাকে বলতে পারি, on page seo তে একটা কাজ করবে আপনি সবসময় কোয়ালিটিপূর্ণ কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। কোয়ালিটিপূর্ণ কনটেন্ট যদি তৈরি করেন তাহলে আপনি দেখবেন আপনার ওয়েবসাইট গুগলের প্রথম পেইজে চলে আসবে। আপনার কনটেন্ট যদি কোন ভিজিটরের কাছে না আসে বা ভিজিটরের কাছে ভালো না লাগে তাহলে গুগল আপনার সাইটকে শেষে পেলে দিবে।

তাই আপনাকে বার বার বলছি অন পেইজ এসইও তে আপনার কনটেন্টের প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। আপনি বেশি করে কোয়ালিটিপূর্ণ আর্টিকেল লিখেন।

সার্চইঞ্জিন অপটিমাইজেশন ( SEO) কিভাবে করবো

  • আপনার সাইটে যে আর্টিকেল লিখবেন তার জন্য তুলনামূলক ভাবে কম সার্চ ভলিউম এর লং টেইল কিওয়ার্ড রিসার্চ করা।
  • আপনি টাইটেল এবং আর্টিকেল এর স্লাস বা পোস্ট ইউআরএল এর মধ্যে প্রধান কিওয়ার্ড এর ব্যবহার করা।
  • যথাযথ ভাবে আপনি পোস্টের হেডলাইন H1 থেকে H6 ব্যবহার করা।
  • আপনার ওয়েবসাইটে সাইট ম্যাপ তৈরি করা।
  • আপনার ওয়েবসাইটে প্রতিটি পোস্টে মেটা ট্যাগ ব্যবহার করা।
  • আপনার ওয়েবসাইটের আর্টিকেল সঠিকভাবে অপটিমাইজেশন করা।
  • আপনার ওয়েবসাইটের পোস্টে ইউআরএল স্ট্র্যাকচার করা।
  • ইমেজ অপটিমাইজেশন করা।
  • আপনার সাইটে অন্যান্য আর্টিকেল সাথে ইন্টারনাল লিংক বিল্ডিং করা।

 অফ পেইজ এসইও সার্চইঞ্জিন অপটিমাইজেশন 

ওয়েবসাইটে অভ্যন্তরীণ এসইও এর পাশাপাশি কিছু বহিভূর্ত রয়েছে। আর এই বহিভূর্ত এসইও কে বলা হয় অফ পেইজ সার্চইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। একটি সাইটকে গুগলে র‍্যাক করানোর জন্য অফ পেইজ সার্চইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের গুরুত্ব অনেক।

আপনি অফ পেইজ  এসইও বিভিন্ন ভাবে করতে পারেন। আপনি বিভিন্ন মার্কেট প্লেস থেকে ব্যাকলিংক কিনে নিতে পারেন। যেমনঃ- ফাইবার, ফ্রিলানসার, আপওয়ার্ক ইত্যাদি।  অথবা আপনি করতে পারেন ওয়েব ২.০ এর মাধ্যমে Back link নিয়ে আপনার সাইটকে র‍্যাকে নিয়ে আসতে পারেন। এছাড়াও আপনি, লিংক বিল্ডিং, সোশ্যাল বুকমার্কিং, গেস্ট ব্লগিং, ফোরাম পোস্টিং করতে পারেন।

অফ পেইজ  সার্চইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করা উপায় বা পদ্ধতিসমূহ

  • ব্যাকলিংক তৈরি করা।
  • সার্চইঞ্জিন  মার্কেটিং বা (SEM)
  • ফোরাম পোস্টিং 
  • গেস্ট পোস্টিং 
  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
  • ইমেইল মার্কেটিং
  • ওয়েবসাইট ডাইরেক্টরি সাবমিশন

সার্চইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের ভালো খারাপ দিকসমূহ 

SEO দুইটা দিক আছেঃ

 ব্যাক হ্যাট এসইও

হোয়াইট হ্যাট এসইও

তবে আপনি যদি স্থায়ীভাবে আপনার ওয়েবসাইট চালাতে চান তাহলে আপনি Back hat seo না করাই ভালো আপনি যদি গুগলের কাছে ধরা পড়েন তাহলে আপনার সাইটকে গুগলের শেষ পেইজে নিয়ে যাবে। আর যদি আপনি white hat seo করেন সময় লাগবে তাই অনেক নিরাপদ থাকবে। আমি আপনাকে সাজেশন করবো আপনি white hat seo করবেন।

সার্চইঞ্জিন অপটিমাইজেশন ব্যাক হ্যাট এসইও

আমরা Back hat seo বলতে বুঝি, নিজে নিজে ওয়েব ২.০ সাইট করে নিজের অথবা মেন সাইট লিং প্রভাইট করা বা দেওয়াকে বলে।  আপনি যদি এভাবে করতে পারেন তবে গুগলের সার্চ পেইজে আসা সম্ভব কিন্তুু কবে যে লাস্ট পেইজে ফেলে দিবে বুঝতে ও পারবেন না। তাই আপনি যদি স্থায়ী বিজনেস করতে চান তাহলে এটা না করাই ভালো। 

সার্চইঞ্জিন  অপটিমাইজেশন (WHITE HAT SEO)

হোয়াইট হ্যাট এসইও হলো নরমালী স্বাভাবিক ভাবে যেটা হয় যেমন আপনার সাইটের কনটেন্ট ভালো হলে সবাই পড়বে কনটেন্ট পড়ার পর সবাই ভালো বলবে তারপর সাইটের নাম হবে। তখন বিভিন্ন সাইটে আপনার সাইট সম্পর্কে কিছু আলোচনা করবে এবং আপনার সাইটকে ফলো করবে। ভালো লাগলে আপনার সাইটে লিংক দিবে। এইভাবে হোয়াইট হ্যাট এসইও করলে আপনার সাইট দীর্ঘস্থায়ী হবে। গুগল আপনার সাইটকে প্রথম পেইজে নিয়ে আসবে।

সার্চইঞ্জিন  অপটিমাইজেশন বা SEO এর উদ্দেশ্য 

একটি ওয়েবসাইটের জন্য ভিজিটর নিয়ে  আসা হলো আসল উদ্দেশ্য। এককথায় বলতে পারি, ভিজিটর ছাড়া ওয়েবসাইটের কোন মূল্য নাই। আপনি যদি আপনার ব্লগ সাইটে যত বড় আর্টিকেল লিখেন না কেন, আপনার সাইটে যদি কোনো ভিজিটর না আসে তাহলে আপনার আর্টিকেল লিখা অর্থহীন।

কোন সমস্যা দেখা দিলেই আমরা চোখ বন্ধ করে গুগল, ইয়াহু, কিং এর মো সার্চ ইঞ্জিন গুলোর সহায়তা নেই।  আর তাই সার্চইঞ্জিন ভিজিটরদের সবচেয়ে বড় উৎস। প্রতিদিন সার্চইঞ্জিন গুলোতে কোটি কোটি তথ্য প্রতিনিয়ত অনুসন্ধান  করা হচ্ছে। আর তাই সার্চইঞ্জিন এ আপনার সাইট ভালো অবস্থানে র‍্যাক করাতে পারলেই আপনার অর্গানিক ভিজিটরদের অভাব হবে।

তবে কাজটা সহজ না। আর তাই যে যত ভালো এসইও করবে তার সফলতার হার সবচেয়ে বেশি থাকবে। সার্চইঞ্জিনের নিয়ম মেনে এসইও করলাম আর সাইট ভালো অবস্থানে গেল, বিষয়টা এমন না, কারণ সবাই তার সাইটকে এসইও ফ্রেন্ডলি করে গড়ে তোলে। যার সাইটের এসইও যত ভালো হবে সার্চইঞ্জিন তার সাইটকে সার্চইঞ্জিন ভালো অবস্থানে নিয়ে যাবে। একটি ওয়েবসাইটকে ভালো পজিশনে নিয়ে যেতে হলে সঠিক সার্চইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের কোনো বিকল্প নাই। 


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url